২৬ বছরের এ্যাম্বুলেন্স পেশাদারিত্বে নিয়োজিত থাকা এবং ২০ টি এ্যাম্বুলেন্স দিয়ে দেশের মানুষের পাশে থাকতে পেরে যে অভিজ্ঞতা এসেছে তাতে আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি, আমাদের আরও অনেক সচেতন হতে হবে এ্যাম্বুলেন্স নিয়ে। এ্যাম্বুলেন্সের রোগীর যাতায়াত, চলাচলে নিয়মনীতি, জন সচেতনতা বৃদ্ধি, মালিক, ড্রাইভার, সহযোগীদের প্রশিক্ষণ, প্রশাসনের সহযোগিতা ইত্যাদি বিষয়ে অনেক কাজ করতে হবে। একজন রোগীর যাতায়াতের অধিকার এ্যাম্বুলেন্স হতেই পারে সেজন্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা অতীব জরুরি। এই ব্যবস্থাপনাতে সকলেই যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে। এ্যাম্বুলেন্স চলাচলে কোন নীতিমালা না থাকায় অনেক অসাধু লোকের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হচ্ছে। ফলে রোগী, সুবিধাবঞ্চিত এ্যাম্বুলেন্স মালিক, চালক থেকে শুরু করে সরকারও বেশ কিছু ঘটনায় বিব্রত। তাই এ্যাম্বুলেন্সের নীতিমালা তৈরি পুর্বক আইনি জটিলতা নিরসন ও সঠিক মনিটরিং অত্যন্ত জরুরি। তবে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা যে, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর মাধ্যমে সিটিজেনকে এ্যাম্বুলেন্স সেবার যে পদ্ধতি শুরু করেছে তাতে কিছুটা হলেও সাধারণ রোগীরা যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে এ্যাম্বুলেন্স কে ন্যায্য ভাড়ায় ও ঝামেলাহীন ভাবে সেবা নিতে পারছে। ঢাকা মহানগর এ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতি লি. এই জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর এ্যাম্বুলেন্স সেবায় অংশীদার হতে পেরে গর্ববোধ করে। সেইসাথে সকলের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে, এ্যাম্বুলেন্সের সচেতনতা বৃদ্ধি, রোগী চলাচলে উপকারিতা ও সঠিক সময়ে এ্যাম্বুলেন্স পেতে বিডি এ্যাম্বুলেন্সের এই ডিজিটাল ভূমিকা দেশের ও দশের জন্য এক অন্যন্য দৃষ্টান্ত হবে। বিডি এ্যাম্বুলেন্স সব সময় আমাকে পাবে এই আশা ব্যক্ত করে আমি সংশ্লিষ্ট সকলের মঙ্গল কামনা করি।