বিডি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস একটি মানবসেবার প্রফেশনাল অফ লাইন ও অন লাইন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। অ্যাম্বুলেন্সের সাহায্যে জরুরিভাবে জনগনের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের উদ্দেশ্যে হাসপাতালে বা সংশ্লিষ্ট স্থানগুলোতে গমন করে থাকে। গুরুতর রক্তাক্ত জখম, হাঁড় ভেঙ্গে যাওয়া, বুকের ব্যথা, গুরুতরভাবে মাথায় আঘাতপ্রাপ্তি, শ্বাসকষ্টের সমস্যা, গর্ভকালীন পরিচর্যা, মুখোমুখি গাড়ী সংঘর্ষ কিংবা অন্য যেকোন ধরনের দুর্ঘটনার পরপরই অ্যাম্বুলেন্সের দরকার পড়ে থাকে। বিডি অ্যাম্বুলেন্সে বিশেষ ধরনের যন্ত্রপাতি মজুত রাখা হয় যা ব্যক্তি বা রোগীকে জীবিত রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। রক্ত বন্ধ করা, ভাঙ্গা হাঁড় নড়াচড়া না করা, আগুনে পুড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে নিরাময়ের ব্যবস্থা রাখা ইত্যাদি জরুরী চিকিৎসা সহায়ক সামগ্রী অ্যাম্বুলেন্সে রাখা হয়। এছাড়াও এতে অতিরিক্ত জরুরি যন্ত্রপাতি রাখা হয় যার সাহায্যে নবজাতককে সুস্থভাবে পৃথিবীতে নিয়ে আসতে সক্ষমতা অর্জন করে কিংবা হৃদযন্ত্রকে স্বাভাবিক ও সচল রাখতে চেষ্টা চালানো হয়। দূরত্বভেদে ঢাকাসহ বাংলাদেশের যেকোন স্থানে রোগীর বহন করে এই অ্যাম্বুলেন্স বিভিন্ন এলাকার ভাড়া বিভিন্ন রকম হয় এবং ঢাকার বাইরে ও দূরত্বভেদে ভাড়ার হার ভিন্ন রকম হয়। একসঙ্গে মোট ভাড়া নির্ধারিত হয় বলে তেল বা গ্যাস, অক্সিজেন ও এসি ইত্যাদির খরচ আলাদাভাবে দিতে হয় না। সংবাদ প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। তবে রাস্তার দূরত্ব ও যানজটের কারণে সময়ের তারতম্য হতে পারে। জরুরি প্রয়োজনে আগে অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়, পরে টাকা দিতে হয়। টাকা হাতে হাতে বা মোবাইল ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে হয়ে থাকে। তবে অনলাইন পেমেন্টের ক্ষেত্রে ভিসা বা মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে ট্র্যান্সফার করার ব্যবস্থার কাজ চলমান রয়েছে।
আমাদের প্রধান সেবা সকল ধরণের এ্যাম্বুলেন্স সেবা প্রদান করা। তবে সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে আমরা কিছু মেডিক্যাল তথ্য দিয়ে বিডি এ্যাম্বুলেন্স পাঠকদের সহযোগিতা করতে চেষ্টা করেছি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, দেশের প্রায় সকল ধরণের ডাক্তার, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ট্রেনের শিডিউল, রক্তের যোগাযোগ মাধ্যম, পুলিশ ষ্টেশন ও অফিসার ইনচার্জ এর ফোন নম্বর, ২৪ ঘন্টা মেডিসিন পাওয়া যায় এমন সব তথ্যসহ সংশ্লিষ্ট অনেক কিছু। যা একজন পাঠকের উপকারে আসতে পারে বলে বিডি এ্যাম্বুলেন্স বিশ্বাস করে।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে আম্বুলেন্স সেবা নিশ্চিত করা।
অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজনীয়তা ও ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা।